১/৭: শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে পরপর সামনে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। নিয়ম না মেনেই হয়েছে শিক্ষক নিয়োগ। জাল শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে টাকার বিনিময়ে। মানিকের নির্দেশানুযায়ী চাকরি প্রার্থীদের রেজিস্ট্রেশন এবং অ্যাডমিট কার্ড পর্ষদের অফিস তৈরি করে, এমনটাই দাবি ইডির তদন্তকারীদের।
এছাড়াও বিভিন্ন চাকরি, সরকারি প্রকল্প, শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সবার আগে জানার জন্য আমাদের Sarkari Jagat-এর ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রবেশ করুন এবং আমাদের WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন, সেখানে নিয়মিত আপডেট দেওয়া হয়। যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক নিচে নিবন্ধের শেষে দেওয়া হয়েছে। 👇👇👇
২/৭: ‘অযোগ্য’ প্রার্থীদের চাকরি দেওয়ার জন্য সরকারি বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ৫৫০টি বেসরকারি বিএড কলেজ থেকে পরীক্ষা নেওয়ারও কথা হয়েছিল, তদন্তে এমনই তথ্য উঠে এসেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে।
৩/৭: তবে ইডি অনুমান করছে যে, এই অযোগ্য প্রার্থীদের পরীক্ষা শেষ পর্যন্ত বেসরকারি কলেজগুলি হয়তো নেয়নি। অযোগ্য প্রার্থীদের হাতে সরকারি বিজ্ঞপ্তির ভিত্তিতে মোটা টাকার বিনিময়ে জাল শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয়েছিল। আর তার কারণ হিসেবে দেখানো হয়েছিল যে, সরকারি নোটিসে কোনোরকম পরীক্ষার নির্দিষ্ট দিন উল্লেখ নেই। এমনকি পরীক্ষার দিন অ্যাডমিট কার্ডেও লেখা ছিলোনা। ইডি সেই সময়কার একাধিক অযোগ্য প্রার্থী যারা জল শংসাপত্র পেয়েছিল তাদের জিজ্ঞাসাবাদও করে।
৪/৭: প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি তথা তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ মিডলম্যানরা বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ করে কয়েক হাজার পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রায় দেড় লক্ষ টাকা করে নেন। আর তার বিনিময়েই দেন ওই জাল শংসাপত্র।
৫/৭: মানিককে জিজ্ঞাসাবাদ করার পরই এই তথ্য হাতে এসেছে বলে দাবি ইডির। ইডির অভিযোগ, নিজের দপ্তর থেকে জালিয়াতি করে মানিক বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিলেন। তারা এও দাবি করেন যে, হাজার হাজার অযোগ্য প্রার্থীরা আলাদা করে পরীক্ষা দিয়ে যাতে বেসরকারি বিএড এবং ডিইএলইডি অর্থাৎ ডিপ্লোমা ইন এলিমেন্টারি এডুকেশন কলেজগুলির প্রাথমিক টেট প্রবেশিকা পরীক্ষার শংসাপত্র পান সেই ব্যবস্থাও করা হয়েছিল।
৬/৭: এই বিজ্ঞপ্তি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের দপ্তর ২০২২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয় যে, যে সমস্ত পড়ুয়া ২০১৭-১৯ এবং ২০১৮-২০ বর্ষে ভর্তি হয়েছে বেসরকারি কলেজগুলিকে তাদের ডিইএলইডি পরীক্ষা নিতে হবে। মানিকের নির্দেশানুযায়ী চাকরি প্রার্থীদের রেজিস্ট্রেশন এবং অ্যাডমিট কার্ড পর্ষদের অফিস তৈরি করে, এমনটাই দাবি ইডির তদন্তকারীদের।
৭/৭: শূন্যপদের জন্য প্রায় দেড় হাজার অযোগ্য প্রার্থীদের তালিকা তৈরি করা হয় বিভিন্ন মহলের সুপারিশ নিয়ে। তাদের পরিচয় দেওয়া হয় পুরনো পরীক্ষার্থী হিসেবে। এই তথ্যে সরকারি সিলমোহর বসাতে বেসরকারি কলেজগুলিকে ২০১৭-১৯ এবং ২০১৮-২০ পূরণ বর্ষের পরীক্ষা নেওয়ার জন্য বেসরকারি কলেজগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়। সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে পুরনো বর্ষের পরীক্ষাকে ‘সাপ্লিমেন্টারি এগজ়ামিনেশন’ বলে উল্লেখ করা হয়।
নিবন্ধটি ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এছাড়াও বিভিন্ন চাকরি, সরকারি প্রকল্প, শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সবার আগে জানার জন্য আমাদের Sarkari Jagat-এর ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রবেশ করুন এবং আমাদের WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন, সেখানে নিয়মিত আপডেট দেওয়া হয়।উপরোক্ত লিঙ্কে ক্লিক করেই যুক্ত হতে পারেন এছাড়াও যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক নিবন্ধের শেষে দেওয়া হয়েছে।👇👇👇
Important Links (গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কসমুহ)
🔥 আরও চাকরি ও প্রকল্পের আপডেট দেখুন 👇👇👇
🔥 Latest WB Primary TET Syllabus 2022 in Bengali | WBPPE TET Syllabus 2022 & Exam Pattern
🔥 7th Pay Commission DA: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের এবার ৪% DA বাড়াল পশ্চিমবঙ্গের এই পড়শি রাজ্য