১/৭: ১৯৬৮ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের (Government of India) আয়তাধীন অর্থমন্ত্রকের উদ্যোগে চালু করা হয় Public Provident Fund (PPF)। সমস্ত কর্মজীবীদের অবসর জীবনকে সুরক্ষিত করাই হলো এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য। অনেকেই মনে করেন যে, এই সুবিধা কেবল চাকরিজীবীদের জন্য। তবে এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। আমাদের দেশের চাকরিজীবী থেকে ব্যবসায়ী, প্রত্যেকেই সুবিধা পেতে পারবেন।
বিষয় তালিকা
Public Provident Fund (PPF) স্কিম-
২/৭: এই স্কিমে ১৫ থেকে ২৫ বছর পর্যন্ত টাকা জমা রাখা যায়। কোনো বিনিয়োগকারী যদি প্রত্যেক বছরে ১.৫ লক্ষ টাকা করে ২৫ বছর বিনিয়োগ করেন, তাহলে তিনি কেন্দ্রীয় সরকারের বর্তমান ৭.১০% সুদের হারে এককালীন ১ কোটি টাকা রিটার্ন হিসেবে পেতে পারেন। এই রিটার্ন হবে ট্যাক্স ফ্রী। কেবল এই স্কিমে এই সুবিধা পাওয়া যায়। তাহলে চলুন এই বিষয়ে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়া যাক।
Public Provident Fund স্কিমে আবেদনের যোগ্যতা-
৩/৭: ১) আবেদনকারীকে ভারতীয় নাগরিক হতে হবে।
২) ব্যাবসায়ী, স্বনির্ভর মানুষ এবং বেসরকারি কর্মীরা এই স্কিমে আবেদন করার যোগ্য।
৩) সমগ্র দেশের যেকোনো ব্যাংক কিংবা পোষ্ট অফিসে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন।
৪) আবেদনকারীকে ১৮ বছরের অধিক হতে হবে।
৫) যেহেতু এটি কেন্দ্রীয় সরকারের একটি স্কিম,তাই এটি সম্পূর্ণ ঝুঁকিহীন।
🔥 আরও পড়ুন: 👇👇👇
👉 Awas Yojana New List: প্রকাশিত হলো আবাস যোজনার নতুন লিস্ট! এই ভাবে নিজের নাম এখনই চেক করে নিন!
🔥 আরও পড়ুন: 👇👇👇
🔥 আরও পড়ুন: 👇👇👇
👉 টাকা জমাবেন? দেখে নিন কত রকমের সেভিংস প্ল্যান হয়? কোথায় বিনিয়োগ করলে সবচেয়ে বেশি লাভ?
Public Provident Fund স্কিমে আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিপত্র-
৪/৭:
- আপনার আধার কার্ড
- আপনার ভোটার এবং প্যান কার্ড
- আপনার রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি
Public Provident Fund প্রকল্পের সুবিধা-
৫/৭: ১) এখানে বিনিয়োগ করতে গেলে নূন্যতম ১৫ বছরের জন্য বিনিয়োগ করতে হবে।
২) একাহনে ৫ বছর করে ২ বার অর্থাৎ ২৫ বছরের জন্যেও বিনিয়োগ করতে পারবেন।
৩) এই অ্যাকাউন্ট খুলতে ৫০০ টাকা লাগবে।
৪) এক বছরে সর্বাধিক ১.৫ লক্ষ টাকা জমা করা যাবে।
৫) বর্তমান সুদের হার অনুসারে ৭.১০% হারে সুদ পাওয়া যাবে। তবে সময় অনুযায়ী এই সুদের হার পরিবর্তন হতে পারে।
৬) এখানে লোন নেওয়ার সুবিধা রয়েছে।
৭) ৮০ সি অনুযায়ী এই স্কিম ট্যাক্সে ছাড় পাবেন।
৮) প্রত্যেক বছর সুদের হার পরিবর্তন করা হয়। তাই রিটার্নের টাকার অঙ্ক পরিবর্তিত হতে পারে।
Public Provident Fund আবেদন প্রক্রিয়া-
৬/৭: ১) আপনার নিকটবর্তী পোষ্ট অফিস অথবা ব্যাংকে যোগাযোগ করতে হবে।
২) সমস্ত KYC ডকুমেন্ট অর্থাৎ আধার কার্ড, প্যান কার্ড, ভোটার কার্ড প্রয়োজন
৩) অ্যাকাউন্ট খুলে গেলে আবেদনকারীকে পাসবই, নম্বর দিয়ে দেওয়া হবে।
৭/৭: এইরকম জনকল্যাণমূলক সরকারি প্রকল্প সম্পর্কে নিজের মতামত কমেন্ট করতে পারেন। এছাড়া এই ধরনের আপডেট পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন।
নিবন্ধটি ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এছাড়াও বিভিন্ন চাকরি, সরকারি প্রকল্প, শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সবার আগে জানার জন্য আমাদের Sarkari Jagat-এর ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রবেশ করুন এবং আমাদের WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন, সেখানে নিয়মিত আপডেট দেওয়া হয়।উপরোক্ত লিঙ্কে ক্লিক করেই যুক্ত হতে পারেন এছাড়াও যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক নিবন্ধের শেষে দেওয়া হয়েছে। 👇👇👇
Important Links (গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কসমুহ)
🔥 আরও পড়ুন: 👇👇👇
👉 ৮ হাজার টাকা পাবেন প্রতিমাসে! কেন্দ্র সরকারের এই স্কিমে আবেদন করলেই ধনলাভ!