Pradhan Mantri Awas Yojana: এবার এই সময়ের মধ্যে প্রধান মন্ত্রী আবাস যোজনার বাড়ি তুলতে হবে প্রাপকদের! জানুন বিস্তারিত

Pradhan Mantri Awas Yojana, (PMAY) PM Mantri Awas Yojana (প্রধান মন্ত্রী আবাস যোজনা)

১/১৫: আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া প্রায় ১০.২৯ লক্ষ Pradhan Mantri Awas Yojana-এর বাড়ি তৈরি করতে হবে। তাই রাজ্য সরকার উপভোক্তাদের সতর্ক করে বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

২/১৫: রাজ্য সরকারের ওপর কেন্দ্রের তরফ থেকে চাপের পর চাপ আসছে। এবার সেই চাপ সামাল দেওয়ার জন্য নবান্নও সময়সীমা মেনে উপভোক্তাদের বাড়ি (PMAY) তৈরি করতে বলেছে। এছাড়াও তিনি ৯০ দিনের মধ্যে বাড়ি তৈরি করবেন, এমন মুচলেকাও উপভোক্তার কাছ থেকে নেওয়া যায় কি না, সেই বিষয়েও নবান্ন খতিয়ে দেখছে।

This time the recipients of pmay Pradhan Mantri Awas Yojana have to build their houses within this period

নবান্ন (Nabanna) কেনো এতো তৎপর?

৩/১৫: কেন্দ্রের তরফে চাপ ছিল যে, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ভুয়ো উপভোক্তাদের নাম তালিকা থেকে বাদ দিয়ে অনুমোদন চূড়ান্ত করতে হবে গত ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে। এবার কেন্দ্র শর্ত দিয়েছে যে, আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া প্রায় ১০.২৯ লক্ষ বাড়ি তৈরি করতে হবে। তাই রাজ্য সরকার উপভোক্তাদের সতর্ক করে বাড়ি তৈরির কাজ শুরু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উপভোক্তার দায়িত্ব এই সময়সীমার মধ্যে বাড়ি নির্মাণ করার।

🔥 আরও পড়ুন: 👇👇👇

👉 Pradhan Mantri Awas Yojana: আবাস যোজনায় এবার কি ভাবে কতগুলি বাড়ি পাওয়া যাবে? জেনে নিন বিস্তারিত

🔥 আরও পড়ুন: 👇👇👇

👉 Awas Plus Yojana: আবাস প্লাস যোজনা ঘরের টাকা কে এবং কবে পাবেন? দেখুন List-এ নাম @pmayg.nic.in

🔥 আরও পড়ুন: 👇👇👇

👉 Pradhan Mantri Awas Yojana: প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় আবেদন করেছেন? এই ভাবে দেখে নিন তা অনুমোদন হয়েছে কী না ঘরে বসেই!

৪/১৫: অনেক সময় এমনটা দেখা যায় যে, বিভিন্ন কারণে টাকা পাওয়ার পরও সময় নষ্ট করছেন উপভোক্তারা। কেন্দ্রীয় সরকার এবারে সময়সীমা বেঁধে দেওয়ার জন্য প্রাপকদের এর মধ্যেই বাড়ি তৈরির কাজ শেষ করতে হবে। সেই সমস্ত কারণেই ব্যস্ত নবান্ন।

৫/১৫: কারণ, উপভোক্তা যদি কেন্দ্রের দেওয়া সময়সীমার মধ্যে বাড়ি তৈরি না করেন রাজ্যকেই সমস্যায় পড়তে হতে পারে। শুধু তাই নয়, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের আশঙ্কা, আবাস যোজনার পরবর্তী কোটা পেতেও অসুবিধা হতে পারে রাজ্যর। তাই ৩১ মার্চের মধ্যেই রাজ্য অনুমোদিত বাড়ির কাজ শেষ করতে এতো তৎপর।

৬/১৫: মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী গত সোমবার এই বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকও করেন। তিনি সেই বৈঠকেই নির্দেশ দেন যে, কেন্দ্রের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে বাড়ি নির্মাণের কাজ শেষ করতেই হবেনবান্নের লিখিত নির্দেশনামাও মানতে হবে।

৭/১৫: নবান্ন খেয়াল করেছে যে, বাড়ি নির্মাণে দেরি হওয়ার অন্যতম কারণ হলো উপভোক্তাদের একাংশের গড়িমসি এবং কিস্তির টাকা সময়মতো না-ছাড়া। সেই বৈঠকে এই ২টি বিষয় সবথেকে বেশি গুরুত্ব পায়।

৮/১৫: নবান্নের নির্দেশ, সিনিয়র অফিসারেরা প্রত্যেকটি গ্রাম পঞ্চায়েত এবং ব্লক স্তরের সমস্ত উপভোক্তার সাথে বৈঠক করে কেন্দ্রের নিয়মবিধি ব্যাখ্যা করবেন। তাঁরা এও জানাবেন যে, যদি ৯০ দিনের মধ্যে বাড়ি তৈরি না করা হয় তাহলে তার কি পরিণতি হতে পারে।

৯/১৫: স্থির হয়েছে যে, প্রথম কিস্তির টাকা পাওয়ার ৪০ দিনের মধ্যে বাড়ির জানলা পর্যন্ত তৈরি করতে হবে। এর পরের কিস্তির টাকা পাওয়ার ৩৫ দিনের মধ্যে ‘লিন্টেল’ অথবা জানলার উপরিভাগ পর্যন্ত তৈরি করতে হবে। পরবর্তী কিস্তির টাকা পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে ঢালাই-সহ বাড়ি নির্মাণের সামগ্রিক কাজ সম্পন্ন করতেই হবে।

১০/১৫: এক প্রশাসনিক কর্তা বলেন যে, “ইট-বালি-পাথর এবং অন্যান্য উপকরণের জোগান নিশ্চিত করতে সরবরাহকারীদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হবে। উপভোক্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে ব্লক স্তরে কন্ট্রোল রুম তৈরি হচ্ছে। থাকছে জেলাশাসকের হেল্পলাইনও।”

১১/১৫: নবান্নের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রত্যেক সপ্তাহে নিজেদের এলাকায় বাড়ি তৈরির ওপরে আবাস-বন্ধু, ভিলেজ রিসোর্স পার্সন অথবা অন্যান্য সহায়কেরা নজর রাখবেন। যাতে কাজ তাড়াতাড়ি এগোয় সেই জন্য ‘সফল’ সহায়ক, গ্রাম পঞ্চায়েতের কর্মী এবং ব্লক স্তরের কর্মীদের জন্য উৎসাহ ভাতা অথবা পুরস্কারের প্রস্তাবও আছে।

১২/১৫: প্রত্যেক সপ্তাহে গ্রাম পঞ্চায়েতে ব্লক এবং মহকুমায় প্রতি ১৫ দিনে একবার কাজের হিসেব নেওয়ার সাথে জেলাশাসক মাসে একবার কাজের খতিয়ান নেবেন। তার সাথে থাকবেন পঞ্চায়েত সচিব।

১৩/১৫: মুখ্যসচিব নির্দেশ দিয়েছেন যে, কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়মবিধি মেনে একটি কিস্তির অর্থ ছাড়ার আগে প্রত্যেকটি জেলা প্রশাসনকে বাড়ি তৈরির প্রত্যেকটি স্তরে ছবি এবং জিয়ো-ট্যাগ নিশ্চিত করতে হবে।

১৪/১৫: যে সমস্ত উপভোক্তার নিজস্ব জমি নেই, তাঁদেরকে প্রয়োজনীয় জমির দ্রুত পাট্টার ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদি উপভোক্তার মৃত্যু হয় তাহলে প্রশাসনের দায়িত্ব মৃত ব্যক্তির নিকটাত্মীয়কে শীঘ্র আইনি শংসাপত্র দেওয়া

১৫/১৫: নিবন্ধটি ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এছাড়াও বিভিন্ন চাকরি, সরকারি প্রকল্প, শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সবার আগে জানার জন্য আমাদের Sarkari Jagat-এর ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রবেশ করুন এবং আমাদের WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন, সেখানে নিয়মিত আপডেট দেওয়া হয়।উপরোক্ত লিঙ্কে ক্লিক করেই যুক্ত হতে পারেন এছাড়াও যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক নিবন্ধের শেষে দেওয়া হয়েছে। 👇👇👇

Important Links (গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কসমুহ)

🔥 আমাদের WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন👉🔥 যুক্ত হন

 🔥 আরও পড়ুন: 👇👇👇

👉 Madhyamik Exam 2023: এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার Hall-এ মানতে হবে এই নিয়ম! জানুন এই কড়া নিয়ম

👉 USB Type-C চার্জার নিয়ে বড় ঘোষণা কেন্দ্রের! মানতেই হবে এই নিয়ম! জানুন বিস্তারিত

👉 Lottery Tricks: লটারি জেতার এই গোপন পদ্ধতি জানলেই কোটিপতি! ২০২৩ সালের এই সেরা টিপসগুলো জেনে নিন

👉 Aadhaar Card News: কোনো ডকুমেন্ট ছাড়াই এবার আধার কার্ডের ঠিকানা বদলাতে পারবেন! জানুন কিভাবে?

Leave a Comment