১/৯: যে সমস্ত সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীরা ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষায় ৮২ নম্বর পেয়েছেন তাঁদের গত সোমবার পর্ষদ টেট উত্তীর্ণ বলে ঘোষণা করে।
২/৯: এছাড়াও বিভিন্ন চাকরি, সরকারি প্রকল্প, শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সবার আগে জানার জন্য আমাদের Sarkari Jagat-এর ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রবেশ করুন এবং আমাদের WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন, সেখানে নিয়মিত আপডেট দেওয়া হয়। যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক নিচে নিবন্ধের শেষে দেওয়া হয়েছে। 👇👇👇
৩/৯: ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় যে সমস্ত সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীরা ৮২ নম্বর পেয়েছিলেন তাঁদের আগামী শুক্রবারের মধ্যে টেট উত্তীর্ণ বলে ঘোষণা করা হবে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ বুধবার অর্থাৎ আজ আদালতে এমনটাই জানিয়েছে।
৪/৯: যে সমস্ত সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীরা ২০১৭ সালের ৮২ নম্বর পেয়েছিলেন তাঁদের টেট উত্তীর্ণ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু ২০১৪ সালের টেট নিয়ে পর্ষদ কোনো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেনি। তাই তাঁরা দ্বারস্থ হয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের কাছে। এরপরই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এনসিটিই-এর নির্দেশিকা মেনে রায় দেন যে, ওই বছর ৮২ নম্বর পাওয়া প্রার্থীদের টেট উত্তীর্ণ হিসেবে বিবেচিত করা হবে। এরপরই আদালতে পর্ষদ বুধবার অর্থাৎ আজ নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে, ওই বছর যে সমস্ত প্রার্থীরা ৮২ নম্বর পেয়েছিলেন তাঁদের টেট উত্তীর্ণ হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
৫/৯: কিন্তু জাতীয় শিক্ষক শিক্ষণ পর্ষদ (এনসিটিই)-এর নিয়মানুযায়ী, টেট পরীক্ষায় সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীরা ৫৫% এবং সাধারণ শ্রেণীর প্রার্থীরা ৬০ শতাংশ নম্বর পেলে তাদের টেট উত্তীর্ণ হিসেবে বিবেচিত করা হয়। যাঁরা মামলা করেছেন তাঁরা প্রত্যেকেই সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থী এবং তাঁরা প্রত্যেকেই ১৫০ নম্বরের মধ্যে ৮২ নম্বর পেয়েছেন। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ যুক্তি দিয়েছিলেন, ১৫০ নম্বরের মধ্যে ৮২ নম্বর গাণিতিকভাবে ৫৪.৬৭%। অর্থাৎ তা ৫৫% হচ্ছে না। যদি চাকরি প্রার্থীরা ১ নম্বর বেশি তাহলে তা হতো ৫৫.৩৪%। তাহলে সেইক্ষেত্রে ৫৫%-এর নিয়ম মান্য করা যেত। আর তাই পর্ষদ সংরক্ষিত শ্রেণীর টেট উত্তীর্ণ হওয়ার নম্বরের ক্ষেত্রে ৮২ নম্বরের বদলে ৮৩ নম্বর ধার্য্য করেছে।
৬/৯: অপরদিকে, মামলাকারীদের আইনজীবী সওয়াল করেন যে, এই বিষয়টি নিয়ে এত জলঘোলার জন্য এনসিটিই শতাংশের সাথে নম্বরও নির্দিষ্ট করে দিয়েছে। ৮২ নম্বর হলেই টেট উত্তীর্ণ হিসেবে বিবেচিত হবে বলে জানিয়েছে এনসিটিই। তাহলে সেই অনুযায়ী উচিত ছিল ৫৪.৬৭%-কে ৫৫% হিসেবে গণ্য করা এবং এই সমস্ত প্রার্থীদের টেট পাশ প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত করা। এছাড়াও উক্ত ২ বছরের প্রশ্নেই ভুল ছিল কিছু প্রশ্ন। সেই নিয়েও মামলা বিচারাধীন। তাই সেই প্রশ্ন থেকে যদি মামলাকারীরা কিছু নম্বর পেয়ে যান তাহলেই তারা যোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবেন।
৭/৯: মামলাকাররীদের প্রশ্ন, ২০১৭ সালের টেট পরীক্ষায় ৮২ নম্বরকে ৫৫% নম্বর হিসেবে গণ্য করা হতো। কিন্তু ২০১৪ সালের পরীক্ষার ক্ষেত্রে তা ৫৫% কম ছিল। একই পরীক্ষায় নম্বরের ক্ষেত্রে এরকম আলাদা নিয়ম কেনো? তাঁরা মনে করেন যে, নম্বরের এরকম ভিন্ন নিয়ম হওয়ায় বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে।
৮/৯: এরপরই যে সমস্ত সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীরা ৮২ নম্বর পেয়েছেন তাদের টেট উত্তীর্ণ বলে ঘোষণা করে পর্ষদ। কিন্তু ২০১৪ সালের টেট নিয়ে কোনো বিজ্ঞপ্তি পর্ষদ প্রকাশ করেনি। সেই কারণেই ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষার্থীরা আদালতে যান। এই প্রসঙ্গেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ বুধবার অর্থাৎ আজ আদালতে জানিয়েছে যে, ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় যে সমস্ত সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীরা ৮২ নম্বর পেয়েছিলেন তাঁদের আগামী শুক্রবারের মধ্যে টেট উত্তীর্ণ বলে ঘোষণা করা হবে।
৯/৯: নিবন্ধটি ভাল লাগলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন। এছাড়াও বিভিন্ন চাকরি, সরকারি প্রকল্প, শিক্ষা সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য সবার আগে জানার জন্য আমাদের Sarkari Jagat-এর ওয়েবসাইটে নিয়মিত প্রবেশ করুন এবং আমাদের WhatsApp গ্রুপে যুক্ত হন, সেখানে নিয়মিত আপডেট দেওয়া হয়।উপরোক্ত লিঙ্কে ক্লিক করেই যুক্ত হতে পারেন এছাড়াও যুক্ত হওয়ার লিঙ্ক নিবন্ধের শেষে দেওয়া হয়েছে।👇👇👇
Important Links (গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কসমুহ)
🔥 আরও চাকরি ও প্রকল্পের আপডেট দেখুন 👇👇👇
🔥 TET-এ সানি লিওনের আবেদন পরীক্ষা দিতে চেয়ে! হুলস্থুল কান্ড চাকরির পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড নিয়ে
🔥 India Post Office Recruitment 2022
🔥 ২০ হাজার টাকা প্রতি মাসে পেনশন পেয়ে যাবেন এই LIC-এর এই পলিসি কিনলেই।
🔥 ২ লাখ টাকা পাবেন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকলেই! জানুন কীভাবে?