(১/৭) রিজার্ভ ব্যাংকের (Reserve Bank of India) নির্দেশ অনুযায়ী গত বছর দুই হাজার টাকার নোট বাতিল হয়েছিল। জনসাধারণকে নোট পরিবর্তনের জন্য কিছু সময় দেওয়া হয়েছিল। সেই সময় সম্প্রতি শেষ হয়েছে। আর তার পরে পরে রিজার্ভ ব্যাংকের (Reserve Bank of India) তরফ থেকে আরো একটি নতুন নির্দেশ এল। কি সেই নির্দেশ, চলুন জানি।
(২/৭) দেশের সর্ববৃহৎ ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে যে চলতি বছর ২৯ ফেব্রুয়ারি সময়ের মধ্যে ২০০০ টাকার নোটের মোট ৯৭.৬২ শতাংশ ব্যাক এসেছে।
(৩/৭) প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, গত বছরের অর্থাৎ ২০২৩ সালের ৮ মে রিজার্ভ ব্যাংক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank of India) তরফ থেকে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল যে ২০০০ টাকার নোট বাজারে আর চালানো যাবে না। যার কাছে এই নোট থাকবে তাদের সবাইকে ব্যাংকে গিয়ে জমা করে আসতে হবে।
(৪/৭) রিজার্ভ ব্যাংক (Reserve Bank of India) এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল ক্লিন নোট নীতির অধীনে। দেশের সমস্ত ব্যাংকে গিয়ে নাগরিকরা যাতে ভালোভাবে নোটটি ফেরত দিয়ে আসতে পারে তার জন্য একটি নির্ধারিত সময় দেওয়া হয়েছিল। এই সময় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর পর্যন্ত দেওয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন: এবার ১৮ বছর হলেই অ্যাকাউন্টে ঢুকবে ২০০০ টাকা! পশ্চিমবঙ্গ সরকারের এই নয়া প্রকল্প জেনে নিন
(৫/৭) দেশের সমস্ত ব্যাংক গুলি এখন ২০০০ টাকার নোট গ্রহণ করতে পারবে না। তবে কারো কাছে যদি এই নোট থেকে যায় তাহলে পোষ্টের মাধ্যমে নোটগুলি আরবিআই (RBI) ব্যাংকে পাঠানো যাবে।
(৬/৭) ২০০০ টাকার এই নোট প্রথম চালু করা হয়েছিল ২০১৬ সালে, যখন ৫০০ ও ১০০০ টাকার নোট বাতিল করেছিল কেন্দ্রীয় সরকার। আবার ২০১৮-১৯ সালে এসে দু হাজার টাকার নোট ছাপানো বন্ধ হয়। আর কত বছর থেকে বাজারে ২০০০ টাকার নোট ব্যাবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
(৭/৭) তবে ইতিমধ্যে প্রায় সব টাকা আর বি আই (RBI)-এর কাছে ব্যাক আসলেও বাকি যে টাকাগুলি এখনো ব্যাক আসেনি সেগুলি প্রত্যাবর্তন করার জন্যই আরবিআই (RBI)-এর তরফ থেকে এই নতুন নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।